ঢাকা ডিজাইনার
ডিজাইন কনসালটেন্সি এবং
কন্সট্রাকশন ম্যানেজমেন্ট স্টুডিও

Dhaka Designer – নামে পরিচিত আমাদের কোম্পানির পুরো নাম:
Dhaka Designer Asset Management Limited
আমরা স্থাপত্য (Architecture), ডিজাইন (Design), এবং কনস্ট্রাকশন (Construction)
নিয়ে কাজ করে থাকি। সেই সাথে আমাদের ইন্ডাস্ট্রির সাথে মিলে যায় এ-ধরণের অন্যান্য সার্ভিস যেমন, ইন্টেরিয়র ডিজাইন, রেনোভেশন, ল্যান্ডস্কেইপ ডিজাইন, আরবান প্ল্যানিং ইত্যাদি। এছাড়াও বিভিন্ন ধরণের ডিজাইন রিলেটেড ভিজুয়ালাইজেশান যেমন, রেন্ডারিং এবং অ্যানিমেশন নিয়েও কাজ করি
আমাদের বিশ্বাস, স্থাপত্য মানুষের জীবন এবং জীবনবোধ: দুটোই বদলে দিতে পারে।
ঘর-বাড়ির ভিতর এবং বাইরের যেই পরিসরে আমরা চলাফেরা করি, তার মান কেমন, পর্যাপ্ত আলোবাতাস আছে কিনা, প্রতিবেশি, প্রতিষ্ঠান, খেলার মাঠ, এসব বিষয়ের উপর ভিত্তি করে মানুষ শুধু যে বেড়ে ওঠে তা-না, বরং তাঁদের আচার আচরণ এবং অভ্যাসের উপরেও সুদূরপ্রসারী প্রভাব বিস্তার করে
ঘর-বাড়ির ভিতর এবং বাইরের যেই পরিসরে আমরা চলাফেরা করি, তার মান কেমন, পর্যাপ্ত আলোবাতাস আছে কিনা, প্রতিবেশি, প্রতিষ্ঠান, খেলার মাঠ, এসব বিষয়ের উপর ভিত্তি করে মানুষ শুধু যে বেড়ে ওঠে তা-না, বরং তাঁদের আচার আচরণ এবং অভ্যাসের উপরেও সুদূরপ্রসারী প্রভাব বিস্তার করে
আমাদের সবচেয়ে জনপ্রিয় সার্ভিসগুলো

গ্রামের বাড়ি
সবচেয়ে বেশি করা হয় আমাদের এই ধরণের বাড়িগুলোর কাজ। গ্রামের বাড়ি বা ভ্যাকেশান হোম। কখনো একতলা, কখনো দোতলা অথবা তিনতলাও করেন কেউ কেউ। গ্রামের বাড়িগুলোর সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে স্কিলড লেবার যোগাড় করা। যে ধরণের বাড়ি আমাদের ক্লায়েন্টরা পছন্দ করেন বা আমরা ডিজাইন করি, সেগুলো আদৌ বানানো যাবে কিনা। দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করে আমরা এই বিষয়টি মোটামুটি এক জায়গায় এনেছি যেন যেভাবে ডিজাইন করি, সেভাবে যেন বানানো সম্ভব হয়। তাই কখনো ঢাকা থেকেই মিস্ত্রি দেয়া হয়, কখনো লোকাল মিস্ত্রিদের ক্যাপাবিলিটি জেনে-বুঝে, তার উপর ভিত্তি করেও ডিজাইন করা হয়। আর সবকিছুর উপরে থাকে খরচের বিষয়টা। আমরা সব-সময় আপনার বাজেটের উপরে ভিত্তি করেই ডিজাইন করে থাকি যেন কাজ শুরুর পরে বড় ধরণের ধাক্কা না আসে। কিন্তু এটাও মনে রাখতে হবে, পৃথিবীব্যাপিই বিল্ডিং কন্সট্রাকশনের এস্টিমেশন বড় একটা সমস্যা। বাড়ির কাজ শুরুর সময় জিনিসপত্রের দাম এক-রকম থাকে, শেষ করতে করতে দাম পরিবর্তন হয়ে যায়। সবকিছুর পরেও আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করি কাছাকাছি থাকার।
এপার্টমেন্ট এবং কমার্শিয়াল বিল্ডিং
এপার্টমেন্ট বিল্ডিং বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় বিল্ডিং হাউজিং সিস্টেম। ঢাকার বেশিরভাগ রেসিডেন্সিয়াল অ্যাপার্টমেন্ট আট থেকে দশ তলা হয়। তবে বড় জমিগুলোতে ১২ বা ১৪ এমনকি এর চেয়ে উঁচু বিল্ডিংও আছে। তবে তুলনামূলকভাবে দশতলা বিল্ডিং গুলোর সাফল্যের হার বেশি। সাধারণত দুই ধরনের মানুষ আমাদের কাছে আসেন এইরকম বিল্ডিং ডিজাইনের জন্য। একা বা একাধিক জমির মালিক নিজেরা থাকার জন্য বিল্ডিং বানাতে চান। ডেভেলপার বা যৌধ মালিকানার মাধ্যমে বিল্ডিং বানিয়ে এপার্টমেন্ট বিক্রি করতে চান।
কমার্শিয়াল বিল্ডিং এর গণ্ডি অনেক বড়। এর মাঝে মিক্সড ইউজ, মার্কেট, অফিস বিল্ডিং ছাড়াও ছোটখাটো রিটেইল, দোকান, বা ফ্যাক্টরিকেও রাখা যায়। অনেক বছর ধরে কাজ করার সুবাদে প্রায় সবরকম কমার্শিয়াল বিল্ডিং নিয়েই কাজ করা হয়েছে আমাদের।


ইন্টেরিয়র এবং রেনোভেশন
ইন্টেরিয়র বলতেই আমরা মনেকরি একের পর এক বোর্ড পিটিয়ে সিলিং বানিয়ে কি কি যেন করা হবে। এটা একদম ভুল ধারনা। ইন্টেরিয়র ডিজাইনের প্রথম এবং প্রধান কাজ যেই কাজের জন্য জায়গাটি তৈরি করা হয়েছে তার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা। অফিস হলে কাজের পরিবেশ, বেডরুম হলে ঘুমের পরিবেশ, আর স্কুল হলে পড়ার পরিবেশ তৈরি করা। আর্গোনোমিক্স জানা এবং সেই অনুযায়ী কাজ করা ইন্টেরিয়র ডিজাইনারের জন্য সবচেয়ে গুরুতবপূর্ণ। ফার্নিচারের মাপ সর্বনিম্ন কতটুকু হবে, হাঁটাচলা বা বসার জন্য কতটুকু জায়গা প্রয়োজন, তা নিশ্চিতভাবে জানতে হবে। এছাড়া কালার, টেক্সচার, স্কেল, পার্স্পেক্টিভে, আলো বাতাসের চলাচল, সাইকোলজি আরও কত কিছু। এতকিছুর পরে যদি মনেহয় কিছু সিলিং আর প্যানেলিং দরকার, তাহলে নাহয় দিলাম। কিন্তু যদি প্রয়োজন না থাকে, তাহলে নিজে থেকে আমরা এরকম কিছু করিনা।
যাদের সাথে আমরা কাজ করেছি
দেশ এবং দেশের বাইরের অসংখ্য কোম্পানির সাথে দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করে যাচ্ছি








































যেসব সফটওয়্যার আমরা ব্যবহার করি
এগুলো ছাড়াও ইন্ডাস্ট্রি স্ট্যান্ডার্ড সবগুলো সফটওয়্যারই আমরা ব্যবহার করি















